প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত তানজিলুল কুরআন শিক্ষা পরিবার এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ঢাকা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত তানজিলুল কুরআন বাংলাদেশ সুপ্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী, অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে সুসমৃদ্ধ মাদ্রাসা। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় কলেজ তো বটেই, আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতীব সুন্দর ও সহজ, যা এক নামেই পরিচয় দেয়া যায়। এর শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ২৭০০। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

প্রাচীন ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ ঢাকা, খিলগাঁও এর সুপ্রতিষ্ঠিত তানজিলুল কুরআন বাংলাদেশ। ভৌগলিক অবস্থানের দিক থেকে কলেজটি অত্র এলাকায় অনেক গুরুত্ব বহন করে। যোগাযোগে ও পরিবেশের দিক বিবেচনায় কলেজটি অতুলনীয় ও সম্ভাবনাময়।
নানাবিধ প্রতিকূলতার কারণে ঐতিহ্যবাহী মাদ্রাসাটি তার স্বকীয়তা ধরে রাখতে যখন প্রায় ব্যর্থ এমন এক সময়ে বর্তমান সৎ ও সুদক্ষ অধ্যক্ষ মহোদয় এবং আমার পদায়ন হয় কলেজটিতে। তার উপর বর্তমান সরকারের উদার শিক্ষানীতি এবং আধুনিক প্রযুক্তিগত সহায়তার কারণে প্রান ফিরে পেয়েছে কলেজটি। আমি দৃঢ় আশাবাদ পোষণ করছি কলেজটি অত্র এলাকার একটি মডেল কলেজে পরিনত হবে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সমস্ত জড়তা কাটিয়ে সর্বোচ্চ সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটাতে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট সকলের সহায়তা পেলে সফল হবো, ইনসাল্লাহ।বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।